বাল্মিকিনগর ও বীরপুর নদী থেকে পানি ছাড়ার পর বিহারে বন্যা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। 12টি জেলার 1.35 লক্ষেরও বেশি মানুষ ভারী বৃষ্টিতে নদীতে জলস্তর বৃদ্ধির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরকার প্রবেশদ্বার রক্ষায় পদক্ষেপ নিচ্ছে, তবে আরও বৃষ্টিপাতের আশঙ্কায় পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ রয়েছে।
বিহারে বন্যা সতর্কতা জারি করা হয়েছে
বাল্মিনগর এবং বীরপুর নদী থেকে ব্যাপকভাবে জল ছাড়ার পরে বিহার সরকার কোসি, গঙ্গা এবং গঙ্গার মতো স্ফীত নদীগুলির জন্য বন্যা সতর্কতা জারি করেছে। বীরপুর নদী থেকে 5.31 লক্ষ কিউসেক এবং বাল্মিনগর নদী থেকে 4.49 লক্ষ কিউসেক ছাড়ার ফলে বেশ কয়েকটি নদীতে জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে, যা নিম্নাঞ্চলের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত লাখ লাখ
12 টি রাজ্যে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে বন্যায় ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত 1.35 লক্ষেরও বেশি লোকের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। পশ্চিম পূর্ব চম্পারন, সীতামারহি, মুজাফফরপুর এবং পাটনা জেলাগুলি নদীগুলির প্রবাহ অব্যাহত থাকায় মারাত্মক বন্যার সম্মুখীন হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া লোকদের থাকার জন্য ত্রাণ শিবির স্থাপন করা হয়েছে।
আইএমডি ভারী বৃষ্টি এবং আকস্মিক বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে
ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) একটি সতর্কতা জারি করেছে যে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে এবং গোপালগঞ্জ, সিওয়ান এবং বৈশালীর মতো কয়েকটি জেলায় আকস্মিক বন্যার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ স্থানীয় সরকারগুলিকে অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে এবং প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।
কৃষিতে প্রভাব
উত্তর বিহারের কৃষকরা বন্যার কারণে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন যা ধান সহ হাজার হাজার একর খরিফ ফসল নষ্ট করেছে।
এছাড়াও পড়ুন | pht" target="_blank" rel="noopener">ভাগলপুর: আরও একটি সেতু ভেঙে পড়ল, দুর্নীতি নিয়ে নীতীশ কুমারকে নিশানা করলেন তেজস্বী যাদব
tim">Source link