এই টিপসগুলির সাহায্যে শীতকালে ব্লাড সুগার স্পাইক প্রতিরোধ করুন

[ad_1]

শীতকালে ডায়াবেটিস রোগীদের অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হবে। ঠান্ডা আবহাওয়া আপনার রক্তে শর্করাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং অবাঞ্ছিত স্পাইকগুলিতে অবদান রাখতে পারে। শীতকালে শক্তি বৃদ্ধির জন্য আপনার শরীর স্ট্রেস হরমোন তৈরি করে। এই হরমোন ইনসুলিন উৎপাদনে হস্তক্ষেপ করতে পারে। স্ট্রেস হরমোনগুলি আপনার লিভারকে আরও রক্তে শর্করা মুক্ত করতে উদ্দীপিত করে। শীতকালে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাও বেড়ে যায় কারণ অনেকেই শীতকালে ঘরের ভিতরে থাকতে এবং বেশি খাওয়া পছন্দ করেন। শীতকালে ফ্লুতে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকে যা আপনার রক্তের শর্করাকেও প্রভাবিত করতে পারে।

এখানে আমরা কিছু টিপস দিয়েছি যা ডায়াবেটিস রোগীদের ঠান্ডা আবহাওয়া সত্ত্বেও স্বাস্থ্যকর রক্তে শর্করা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

শীতকালে স্বাস্থ্যকর ব্লাড সুগার বজায় রাখা

1. উষ্ণ থাকুন

শীতকালে উষ্ণ থাকার জন্য পর্যাপ্ত স্তর পরুন। এটি অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে শরীরের উপর চাপ কমিয়ে দেবে। তবে প্রচণ্ড তাপ এড়িয়ে চলুন যা আপনাকে অস্বস্তিকর করে তুলতে পারে।

অতিরিক্ত তাপমাত্রা শরীরকে চাপ দিতে পারে
ফটো ক্রেডিট: iStock

2. আপনার ফ্লু শট পান

শীত মৌসুমে সর্দি এবং ফ্লুর মতো সংক্রমণ সাধারণ। এই শর্তগুলি আপনার রক্তে শর্করাকে প্রভাবিত করতে পারে। উপরন্তু, ডায়াবেটিস পরিচালনা করা আপনার জন্য কঠিন করে তোলে। অতএব, অন্যান্য অসুস্থতা উপসাগরে রাখা অপরিহার্য।

3. নিয়মিত আপনার ব্লাড সুগার নিরীক্ষণ করুন

নিয়মিত পর্যবেক্ষণ আপনাকে আপনার খাদ্য, জীবনধারা এবং ওষুধের সময়মত প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে দেয়।

4. মানসিক চাপের মাত্রা পরিচালনা করুন

উচ্চ চাপের মাত্রা রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে। ডায়াবেটিস কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে চাপমুক্ত থাকুন। অনিয়ন্ত্রিত স্ট্রেস বিভিন্ন স্বাস্থ্য অবস্থার ঝুঁকি বাড়ায়। ধ্যান, যোগব্যায়াম এবং অন্যান্য স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট কৌশল চেষ্টা করুন।

5. ব্যায়াম

ঠান্ডা আবহাওয়া আপনাকে শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকতে বাধা দেবে না। অভ্যন্তরীণ ক্রিয়াকলাপগুলি বেছে নিন যা আপনি উপভোগ করেন। নিয়মিত ব্যায়াম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।

দাবিত্যাগ: পরামর্শ সহ এই বিষয়বস্তু শুধুমাত্র জেনেরিক তথ্য প্রদান করে। এটি কোনোভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও তথ্যের জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার নিজের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। এনডিটিভি এই তথ্যের দায় স্বীকার করে না।



[ad_2]

xbn">Source link

মন্তব্য করুন