ওয়াকফ আইনের মন্তব্যে ভারত পাকিস্তানে ছড়িয়ে পড়ে

নয়াদিল্লি:

Shredding Pakistan for its comments on the Waqf (Amendment) Act, which was passed by Parliament on April 4 and got the President's assent a day later, India has said the country has no standing on the issue and should look at its own “abysmal record” in protecting the rights of minorities.

“আমরা ভারতের সংসদ কর্তৃক প্রণীত ওয়াকফ সংশোধনী আইনে পাকিস্তানের দ্বারা করা অনুপ্রেরণিত ও ভিত্তিহীন মন্তব্যগুলিকে দৃ strongly ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করি। ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে পাকিস্তানের কোনও লোকস স্ট্যান্ডি নেই। ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মন্তব্য করার মতো কোনও লোকস স্ট্যান্ডি নেই। অন্যরা যখন প্রিচারের কাছে প্রাইভেট রক্ষায় আসে,” প্রিচিং -এর মাধ্যমে আরও ভাল কাজ করবে, “প্রিচিং এর মাধ্যমে আরও ভাল কাজ করবে,”

ওয়াকফ বিলে লোকসভা ও রাজ্যা সভা স্বাচ্ছন্দ্যে, উত্তপ্ত বিতর্কের পরেও, ধারাবাহিক দিনে স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে সাফ করেছে এবং ৫ এপ্রিল রাষ্ট্রপতির সম্মতি পেয়েছে। সরকার বলেছে যে এই আইনটি ধর্ম নয়, সম্পত্তি ও ব্যবস্থাপনার বিষয়ে, এবং যুক্তি দিয়েছিল যে ওয়াকফের নামে প্রচুর পরিমাণে জমি গ্রহণ করা হয়েছিল।

সরকার বলেছিল যে এই সম্পত্তিগুলির অনেকগুলিই অব্যবস্থাপনা করা হয়েছিল এবং দাতাদের উদ্দেশ্য হিসাবে দরিদ্র ও বৃহত্তর সম্প্রদায়কে সহায়তা করার পরিবর্তে কয়েকজনের পকেট রেখেছিল।

“যদি WAQF সম্পত্তিগুলি সততার সাথে ব্যবহার করা হত তবে মুসলিম যুবকদের সাইকেল পাঙ্কচারগুলি মেরামত করে জীবিকা নির্বাহের প্রয়োজন হবে না। তবে কেবলমাত্র কয়েকটি জমি মাফিয়া এই সম্পত্তিগুলি থেকে উপকৃত হয়েছিল। এই মাফিয়া ডালিট, পিছনের অংশগুলি লুটপাটের সাথে লুটপাটের সাথে জড়িত ছিল বা এই সংস্থাগুলির লুটের পরে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সোমবার জানিয়েছেন।

বিরোধীরা অবশ্য অভিযোগ করেছে যে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন সরকার সংবিধানকে হ্রাস করার চেষ্টা করছে, সংখ্যালঘুদের অপমান ও বঞ্চিত করতে এবং সমাজকে বিভক্ত করার চেষ্টা করছে, কার্যকরভাবে সংবিধানের উপর একটি “4 ডি আক্রমণ” চালু করেছে।

লোকসভায় বিতর্ক চলাকালীন আইমিম চিফ আসাদউদ্দিন ওওয়াইসিও প্রতীকীভাবে বিলের একটি অনুলিপি “ছিঁড়ে”।

“আপনি যদি ইতিহাস পড়েন তবে আপনি দেখতে পাবেন যে তিনি (মহাত্মা গান্ধী) সাদা দক্ষিণ আফ্রিকার আইন সম্পর্কে বলেছিলেন, 'আমার বিবেক এটি গ্রহণ করে না' এবং তিনি তা ছিঁড়ে ফেলেছিলেন। গান্ধীর মতো আমিও এই আইন ছিঁড়ে যাচ্ছি,” তিনি বলেছিলেন।

এই আইনটির বিরুদ্ধে বিশেষত পশ্চিমবঙ্গেও সহিংস বিক্ষোভও হয়েছে এবং কমপক্ষে তিন জন মারা গেছেন।

বিধান

আইন অনুসারে, যে কোনও আইনের অধীনে মুসলমানদের দ্বারা নির্মিত ট্রাস্টগুলি আর ওয়াকফ হিসাবে বিবেচিত হবে না। কেবলমাত্র পাঁচ বছর ধরে মুসলমানদের অনুশীলন করা লোকেরা ওয়াকফের কাছে তাদের মালিকানাধীন সম্পত্তি উত্সর্গ করতে পারে এবং মহিলাদের অবশ্যই এই জাতীয় সম্পত্তিগুলি ওয়াকফ হিসাবে ঘোষিত হওয়ার আগে তাদের উত্তরাধিকার গ্রহণ করতে হবে – বিধবা, তালাকপ্রাপ্ত মহিলা এবং এতিমদের জন্য বিশেষ বিধান সহ।

এই আইনটিতে বলা হয়েছে যে সংগ্রাহক পদমর্যাদার উপরে কেবলমাত্র একজন প্রবীণ রাজ্য সরকারী কর্মকর্তা ওয়াকফ হিসাবে দাবি করা সরকারী সম্পত্তি তদন্ত করবেন এবং কোনও সম্পত্তি কোনও বিরোধের ক্ষেত্রে ওয়াকফ বোর্ড বা সরকারের অন্তর্ভুক্ত কিনা সে বিষয়ে চূড়ান্ত বক্তব্য থাকবে। ওয়াকফ হিসাবে চিহ্নিত যে কোনও সরকারী সম্পত্তি তাই হওয়া বন্ধ করবে, আইনটি জানিয়েছে।

অমুসলিমকে কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য ওয়াকফ বোর্ডের সদস্যও করা হবে।