[ad_1]
লখনউ ট্রেনের লাইনচ্যুত: রহিমাবাদ থানায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ সমস্ত সম্ভাব্য কোণ থেকে বিষয়টি তদন্ত করছে।
বুধবার (১ April এপ্রিল) উত্তর প্রদেশের লখনউতে গারিব রথ এক্সপ্রেস ট্রেনটি লাইনচ্যুত করার একটি বড় প্রচেষ্টা বানচাল করা হয়েছিল। দিলোয়ার নগর এবং রহিমাবাদ স্টেশনগুলির মধ্যে ট্র্যাকগুলিতে কাঠের একটি ঘন টুকরো স্থাপন করা হয়েছিল। 'কাশী বিশ্বনাথ এক্সপ্রেস' এর চালক সময়মতো বিপদটি চিহ্নিত করেছিলেন এবং তাত্ক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করেছিলেন। গারিব রথ ট্রেনটি মালিহাবাদ স্টেশনে থামার পরে দুর্ঘটনাটি এড়ানো হয়েছিল। 'রাম নাম' দিয়ে খোদাই করা একটি 'গামচা' (তোয়ালে) এছাড়াও রেলপথের ট্র্যাকটিতে পাওয়া গেছে। পুলিশ গাছের ডাল এবং ঘটনার জায়গায় একটি কাঠের লগ দাগ দেওয়ার পরে পুলিশ সতর্ক হয়ে ওঠে।
সন্দেহজনক আইটেমগুলি 1109/11 এর মেরু নম্বরের কাছে পাওয়া গেছে। রাহিমাবাদ থানায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স (আরপিএফ) এবং উত্তর প্রদেশ পুলিশের একটি যৌথ দল গভীরতর তদন্ত করছে। পুলিশ ট্র্যাকটিতে পাওয়া আইটেমগুলির একটি ফরেনসিক পরীক্ষাও করবে।
দিলওয়ার নগর, রহিমাবাদ স্টেশনগুলির মধ্যে কাঠের ব্লক স্থাপন করা
সন্দেহজনক ব্যক্তিদের সনাক্ত করতে সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করা হচ্ছে। পুলিশ সমস্ত সম্ভাব্য কোণ থেকে বিষয়টি তদন্ত করছে। খবরে বলা হয়েছে, দুর্বৃত্তরা ট্রেনটি লেনদেন করার চক্রান্তের অংশ হিসাবে ট্র্যাকের উপর প্রায় 2.5 ফুট দীর্ঘ এবং 6 ইঞ্চিরও বেশি পুরু দিলোয়ার নগর এবং রহিমাবাদের মধ্যে একটি কাঠের ব্লক রেখেছিল। এই ব্লকটি 05577 সাহারসা আনন্দ বিহার গারিব রথ ট্রেনটি লখনউ থেকে সকাল 2:43 টার দিকে আগত দ্বারা আঘাত পেয়েছিল। কাঠের সাথে প্রভাবের পরে, ট্রেন চালক রহিমাবাদ স্টেশন মাস্টার ওম প্রকাশকে অবহিত করেছিলেন। স্টেশন মাস্টার্সের নির্দেশাবলী অনুসরণ করে, রাজেশ রঞ্জন সঙ্গে সঙ্গে সাইটে গিয়ে একটি 2.5 ফুট দীর্ঘ, 6 ইঞ্চি পুরু শুকনো কাঠের ব্লক এবং কিছু সবুজ গাছের শাখাগুলি পোল নম্বর 11099/11 এর নিকটে আপ-লাইন ট্র্যাকগুলির মধ্যে স্থাপন করা হয়েছে।
দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা
কাঠের ব্লকটি একটি হলুদ 'গামচা' দিয়ে আচ্ছাদিত ছিল। তিনি ট্র্যাকটি সাফ করে আইটেমগুলি সরিয়ে নিয়ে যান। 1109/10/12 মেরু নম্বর কাছাকাছি, আরও কিছু আমের গাছের শাখা পাওয়া গেছে, যা সাফও করা হয়েছিল। আরপিএফের পরিদর্শক হুকুম সিংহ এবং রাজেশ রঞ্জন সহ, রহিমাবাদ থানায় অজানা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন।
[ad_2]
Source link