[ad_1]
তিরুবনন্তপুরম:
কেরালার একটি 23 সদস্যের পর্যটন গোষ্ঠী কাশ্মীরের পাহলগামে সন্ত্রাসী আক্রমণ থেকে সরে গিয়েছিল যখন তারা ঘোড়ায় চড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং পরিবর্তে দর্শনীয় দেখার জন্য আশেপাশের অন্য জায়গায় ভ্রমণ করেছিল।
এই গোষ্ঠীর সদস্যরা, যার মধ্যে একটি শিশু অন্তর্ভুক্ত ছিল, নয়াদিল্লির কেরালা হাউসে সাংবাদিকদের বলেছিলেন যে তারা ঘোড়া চালানোর পক্ষে বেছে নিয়েছিল, তবে তারাও সম্ভবত এই সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের মধ্যে থাকতে পারে যা ২ 26 জন প্রাণ দাবি করেছিল।
“ঘোড়ার যাত্রার জন্য উদ্ধৃত হারগুলি আমাদের জন্য খুব ব্যয়বহুল ছিল।
“আমরা প্রথমে বুঝতে পারি নি যে কী ঘটছে এবং আমাদের গাইডকে আমাদের অন্য দর্শনীয় স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেছিল। তবে তিনি জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে আমরা বেঁচে থাকতে চাই বা দর্শনীয় স্থানে যেতে চাই কিনা,” এই গ্রুপের এক মহিলা বলেছেন।
তিনি বলেছিলেন যে তারা যে জায়গা থেকে ট্যাক্সি নিয়েছিল সেখান থেকে তাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এবং তারপরে তাদের হোটেল কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
“আমরা যখন হোটেলে পৌঁছলাম, তখন আমরা কী ঘটেছে এবং কীভাবে আমরা একই পরিণতি থেকে সরে এসেছি তা খবরটি দেখলাম,” তিনি বলেছিলেন।
“আমরা যদি ঘোড়ার চলাচল এড়াতে না পারতাম, তবে আমরাও নিহতদের মধ্যে থাকতাম,” এই গ্রুপের এক ব্যক্তি বলেছিলেন।
তারা আরও অভিযোগ করেছে যে কোনও পর্যটন স্থানে কোনও সুরক্ষা নেই।
“এই জায়গাগুলির রাস্তায় নিরাপত্তা কর্মী ছিল, তবে লোকেশনগুলিতে কোনও সুরক্ষার লোক ছিল না। সম্ভবত তারা এই জায়গায় আক্রমণ করেছিল,” তারা বলেছিল।
সন্ত্রাসীরা মঙ্গলবার বিকেলে কাশ্মীরের পাহলগাম শহরের কাছে একটি পর্যটন স্থানে গুলি চালিয়েছিল এবং ২০১৯ সালে পুলওয়ামা ধর্মঘটের পর থেকে উপত্যকায় সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ কী, এতে ২ 26 জন, বেশিরভাগ পর্যটক নিহত হয়েছিল।
(শিরোনাম ব্যতীত, এই গল্পটি এনডিটিভি কর্মীরা সম্পাদনা করেন নি এবং একটি সিন্ডিকেটেড ফিড থেকে প্রকাশিত হয়))
[ad_2]
Source link