[ad_1]
মুম্বই:
শুক্রবার মুম্বাইয়ের বিখ্যাত সিদ্ধিভিনায়াক মন্দিরের ব্যবস্থাপনায় ভগবান গণেশকে উত্সর্গীকৃত বলেছে যে এটি ১১ ই মে থেকে সুরক্ষার কারণে নারকেল, মালা এবং 'প্রসাদ' এর অনুমতি দেবে না।
দক্ষিণ মুম্বাইয়ের প্রভাদেবী অঞ্চলে অবস্থিত মন্দিরটি একটি জনপ্রিয় ধর্মীয় সাইট যা বিপুল সংখ্যক ভক্তকে আকর্ষণ করে।
শ্রী সিদ্ধিভিনায়াক গণপাৎসী মন্দির ট্রাস্টের চেয়ারম্যান সাদা সর্বনঙ্কর বলেছেন, হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন মন্দিরে যান এবং এটি সন্ত্রাসীদের হিট তালিকায় রয়েছে। একজন প্রবীণ পুলিশ কর্মকর্তা সম্প্রতি এই ট্রাস্টের সাথে একটি বৈঠক করেছেন।
“আমরা সরকারের পাশাপাশি পুলিশের কাছ থেকে অনেক পরামর্শ পেয়েছি। সুরক্ষা ব্যবস্থাগুলির মধ্যে তারা বলেছিল যে সুরক্ষার স্ক্রিনিংয়ের সময় ভগবান গণেশকে যে নারকেল দেওয়া হয় তা সনাক্ত করা যায় না এবং এটি বিপদ ডেকে আনতে পারে। প্রসাদকে বিষাক্ত করা যেতে পারে। এড়াতে আমরা গারল্যান্ডস এবং নারকেলকে সেই সময়ের জন্য দেবতার কাছে প্রস্তাব দেওয়ার অনুমতি দেব না,” তিনি বলেছিলেন।
তিনি বলেন, এই পদক্ষেপটি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শত্রুতা বিবেচনা করে একটি অস্থায়ী।
মিঃ সর্বনঙ্কর বলেছিলেন যে মন্দিরের ট্রাস্ট মন্দিরের বাইরে ফুল বিক্রেতাদের সাথে কথা বলেছিল যারা ১১ ই মে থেকে এই উদ্যোগ শুরু করার জন্য অনুরোধ করেছিল যাতে তারা তাদের বিদ্যমান স্টক শেষ করতে পারে।
প্রাক্তন শিবসেনা বিধায়ক আরও বলেছিলেন যে মন্দিরের ট্রাস্টটি ভক্তদের জন্য ভগবান গণেশের প্রিয় বলে মনে করা হয় কিনা তা উপলভ্য ফুল এবং 'দুর্ব' ঘাস তৈরি করতে পারে কিনা তা দেখার চেষ্টা করছে যাতে তারা দেবতার কাছে এটি সরবরাহ করতে পারে।
তিনি বলেন, বর্ধিত সুরক্ষা ব্যবস্থায় ট্রাস্টও ২০ জন অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর কর্মীও নিয়োগ করবে এবং তারা সশস্ত্র হবে। ভক্তদের সুরক্ষা হ'ল পুলিশ এবং মন্দির ট্রাস্টের দায়িত্ব, মিঃ সর্বনঙ্কর বলেছিলেন।
(শিরোনাম ব্যতীত, এই গল্পটি এনডিটিভি কর্মীরা সম্পাদনা করেন নি এবং একটি সিন্ডিকেটেড ফিড থেকে প্রকাশিত হয়))
[ad_2]
Source link