[ad_1]
ভোপাল:
মধ্য প্রদেশ কংগ্রেসের প্রধান জিতু পাটোয়ারী মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদবের নেতৃত্বের অধীনে রাজ্যে একটি নতুন কেলেঙ্কারী অভিযোগ করেছেন, দাবি করেছেন যে এক ব্যক্তিকে সাপকে ৩৮ বার কামড়েছিল এবং এই উদ্দেশ্যে ১১ কোটি রুপি প্রত্যাহার করা হয়েছিল।
মিঃ পাটওয়ারি দাবি করেছিলেন যে এই জাতীয় সাপের কেলেঙ্কারী কখনও শোনা যায়নি, এবং এই ঘটনাটি সিওনি জেলায় প্রকাশিত হয়েছিল।
সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে গিয়ে মিঃ পাটওয়ারি বলেছিলেন, “আমরা বিভিন্ন ধরণের দুর্নীতি ও অনিয়ম দেখেছি তবে সিএম মোহন যাদবের প্রশাসনে, একজন ব্যক্তি, সিওনি জেলার বাসিন্দা একজন ব্যক্তি, সাপের দ্বারা ৩৮ বার এবং ৪০০০ লাখ রুপি দেওয়া হয়েছিল। আমরা কোনও কেলেঙ্কারী-সম্পর্কিত সাপের কামড় সম্পর্কে কখনও শুনিনি, তবে এটি মধ্য প্রদেশে প্রকাশিত হওয়া উচিত। “
রাষ্ট্রীয় বাসিন্দা,
মধ্য প্রদেশের একটি মাত্র জেলায়, স্নেকবাইটের শিকারদের ক্ষতিগ্রস্থদের ১১ কোটি রুপি ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল! ভাবুন, বাকি ৫৪ টি জেলায় সরকারী দুর্নীতির পরিস্থিতি কী হবে?Op ভোপাল | সংবাদ সম্মেলন pic.twitter.com/zmbtohwvkn
– জিতেন্দ্র (জিতু) পাটওয়ারি (@জিতুপতওয়ারি) 21 মে, 2025
সূত্রমতে, সিওনি জেলায় একটি অভিযোগ করা আর্থিক অনিয়মের খবর পাওয়া গেছে, যেখানে প্রায় 47 জনকে একাধিকবার মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল এবং এটিও সাপের কামড় দিয়ে।
রাজ্য সরকার প্রদত্ত স্নেকবাইটের কারণে মৃত্যুর ক্ষেত্রে ৪ লক্ষ রুপি ক্ষতিপূরণ প্রতিটি মামলায় মঞ্জুর করা হয়েছিল, যার ফলে ১১.২6 কোটি রুপি কেলেঙ্কারী হয়েছে।
নকল মৃত বাসিন্দাদের তালিকার মধ্যে একজনকে স্নেকবাইটের কারণে বিভিন্ন নথিতে 30 বার মৃত দেখানো হয়েছিল এবং একইভাবে অন্য একজনকে 19 বার মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল। অনিয়মের সাথে জড়িত বিভিন্ন কর্মকর্তা রয়েছেন এবং এটি আর্থিক বিভাগের একটি দলও তদন্ত করেছিল।
জাবালপুরের বিভাগীয় যৌথ পরিচালক রোহিত সিং কৌশাল, (ট্রেজারি অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস), জাবালপুর জানিয়েছিলেন যে একটি দল বিষয়টি তদন্ত করেছে এবং পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য সিওনি সংগ্রাহকের কাছে তার প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
“মধ্য প্রদেশ সরকারের ফিনান্স বিভাগ আমাদের সিওনি জেলার কেওলি তেহসিলের বিষয়টি তদন্ত করার জন্য আমাদের নির্দেশ দিয়েছে, এরপরে আমরা তদন্ত দল স্থাপন করেছি। আমি দলটির সাথে সেখানে পৌঁছেছি এবং বিষয়টি তদন্ত করেছি। আমরা এর প্রতিবেদনটি জমা দিয়েছিলাম এবং আমাদের সিনিয়র অফিসারদের কাছে জমা দিয়েছি, এটি ছিল ১১.২6 এর তথ্য ছিল। আমাদের প্রতিবেদনে বিভিন্ন অনিয়মিত লেনদেন নির্দিষ্ট করেছেন, “মিঃ কৌশাল বলেছেন।
(শিরোনাম ব্যতীত, এই গল্পটি এনডিটিভি কর্মীরা সম্পাদনা করেন নি এবং একটি সিন্ডিকেটেড ফিড থেকে প্রকাশিত হয়))
[ad_2]
Source link