হুল দিওয়াস উপলক্ষে ভোগান্দিহে পুলিশ রিসর্ট ল্যাথি-চার্জ

পুলিশ লাথি-চার্জের আশ্রয় নিয়েছে, হুল দিওয়াসকে চিহ্নিত করার জন্য সরকারী সরকারী অনুষ্ঠানের আগে প্রতিবাদকারী গ্রামবাসীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস বরখাস্ত করেছে ঝাড়খণ্ডের সাহেবগঞ্জ জেলায় অবস্থিত ভোগনদিহ।

Histor তিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ গ্রাম ভোগনাদিহ হলেন উপজাতি আইকন সিডো এবং কানহু মুরমুর জন্মস্থান, যিনি ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সান্তল বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হাল দিওয়াসের বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ১৮৫৫ স্যান্থাল বিদ্রোহ চিহ্নিত করেছেন।

সিডো-কানহু মুরমু হাল ফাউন্ডেশন এবং আওটো মনঝি বাশি ভোগনাদিহের নেতৃত্বে গ্রামবাসীরা তাদের দক্ষতায় হুল দিওয়াকে স্মরণে রাখার জন্য একটি পৃথক মঞ্চ ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে জেলা প্রশাসনের অভিযোগ করা হয়েছিল।

এর আগে সিডো-কানহুর বংশধররা অভিযোগ করেছিলেন যে হুল দিওয়াস পর্যবেক্ষণ করার জন্য প্রশাসনের দ্বারা তাদের অনুমতি অস্বীকার করা হয়েছিল এবং এই অনুষ্ঠানের জন্য তারা যে পর্যায়টি তৈরি করেছিলেন তা পুলিশ প্রশাসনের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল।

একজন পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, কিছু গ্রামবাসী ধনুক ও তীর ব্যবহার করে পুলিশ বাহিনীতে আক্রমণ করার পরে একটি হালকা লাথি-চার্জের আদেশ দেওয়া হয়েছিল।

ঝাড়খণ্ড ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এর সভাপতি এবং বিরোধী দল নেতা বাবুলাল মারান্দি এই ঘটনার দৃ strongly ়তার সাথে নিন্দা করেছিলেন এটিকে উপজাতি সম্প্রদায়ের উপর বর্বর আইন বলে অভিহিত করেছেন।

তিনি দৃ serted ়ভাবে বলেছিলেন যে ভোগনাদিহে ল্যাথিকার্জের দমনমূলক ঘটনাটি হেমন্ত সোরেন সরকারের পতনের কারণ হিসাবে প্রমাণিত হবে।

“হাল দিওয়াসের শুভ উপলক্ষে ভোগনদীহে পুলিশ কর্তৃক লাথি-চার্জ এবং টিয়ার গ্যাস ব্যবহারের ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং দুর্ভাগ্যজনক। এই বর্বর পদক্ষেপে অনেক গ্রামবাসী আহত হয়েছেন,” মি। মারান্দি ড।

তিনি আরও বলেছিলেন, “আজকের বর্বরতা ব্রিটিশ শাসনের স্মৃতি সতেজ করেছে। হাল বিপ্লবের ভূমিতে, ছয় প্রজন্মের পরে, আবারও সিডো-কানহুর বংশধরদের অত্যাচার ও অবিচারের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে যেতে হয়েছিল।”

মিঃ মারান্দি অভিযোগ করেছেন যে রাজ্য সরকার অনুপ্রবেশকারীদের কোলে বসে আছে এবং ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী সোসাইটি তাদের পরিচয় ও অধিকার রক্ষার জন্য তাদের পূর্বপুরুষদের বীরত্বপূর্ণ কাহিনী এবং ত্যাগের দ্বারা অনুপ্রাণিত হতে চায় না।

রাজ্য সরকারকে আঘাত করে মিঃ মারান্দি বলেছিলেন যে সরকারের ষড়যন্ত্র কখনই সফল হতে পারে না।

“সাহসী সিডো-কানহু, চাঁদ-ভাবভ এবং ফুলো-ঝানো হাল বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসনের ভিত্তি নাড়িয়েছিলেন, একইভাবে ভোগনদিহে ল্যাথির অভিযোগের আজকের অত্যাচারী ঘটনা হেমন্ত সরকারের পতনের কারণ হিসাবে প্রমাণিত হবে,” মি। মারান্দি ড।

মিঃ সোরেন জাতীয় রাজধানীতে থাকায় ভোগনাডিহে যেতে পারেননি যেখানে তাঁর বাবা এবং ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) প্রতিষ্ঠাতা শিবু সোরেনকে নয়াদিল্লির গঙ্গারাম হাসপাতালে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

তবে তিনি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে একটি বার্তা পোস্ট করেছেন, “বাবা দিশম গুরুজি, যিনি তাদের লড়াই এবং উত্সর্গের পদক্ষেপ অনুসরণ করেন, বর্তমানে তিনি অসুস্থ। এর কারণে আমি এবার ভোগনদিহের সাহসী দেশে আসতে পারিনি।”

তিনি আরও বলেছিলেন, “তবে হাল ডিভাস আমাদের জন্য কেবল একদিনের ঘটনা নয়। হাল ডিভাস আমাদের জন্য সংকল্পের দিন, হাল আমাদের শক্তি, হাল আমাদের পরিচয়।