সুপ্রিম কোর্ট এইচসিকে ভোপাল গ্যাস ক্ষতিগ্রস্থদের 'ভুল শ্রেণিবদ্ধকরণ' দাবী শুনে যোগ্যতার বিষয়ে 'মিসক্লেসিফিকেশন' শুনতে বলে

বৃহস্পতিবার (২৪ শে জুলাই, ২০২৫) সুপ্রিম কোর্ট তাদের দাবিতে মধ্য প্রদেশ হাইকোর্টের কাছে যাওয়ার জন্য ভোপাল গ্যাস দুর্যোগ ক্ষতিগ্রস্থদের অধিকার গোষ্ঠীগুলিকে স্বাধীনতা দিয়েছে যে স্থায়ী, গুরুতর আহত এবং অসুস্থতার সাথে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদেরকে 'অস্থায়ী আঘাত' এবং 'মাইনর ইনজুরি' এবং বছরের পর বছর ধরে সংহত করা হয়েছে।

ভারতের প্রধান বিচারপতি বিআর গাভাই এবং বিচারপতি বিনোদ চন্দ্রন একটি বেঞ্চ হাইকোর্টকে তার নিজস্ব গুণাবলী নিয়ে মামলাটি সিদ্ধান্ত নিতে বলেছিলেন। শীর্ষ আদালত স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে এটি আবেদনের গুণাবলীতে প্রবেশ করেনি।

সিনিয়র অ্যাডভোকেটস রাজু রামচন্দ্রন, করুণা নুন্ডি এবং অ্যাডভোকেট প্রসান্না এস।

তারা শীর্ষ আদালতকে এই “ভুল শ্রেণিবদ্ধ” ক্ষতিগ্রস্থদের সনাক্ত করার জন্য কেন্দ্রকে নির্দেশ দেওয়ার জন্য এবং ভোপাল গ্যাস ফাঁস দুর্যোগ (দাবির প্রক্রিয়াজাতকরণ) আইন, 1985 এর বিধানের অধীনে সঠিকভাবে শ্রেণিবদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছিল, যাতে তারা তাদের চিকিত্সা চিকিত্সা কভার করার জন্য পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ পেতে পারে।

কেন্দ্রটি ভোপাল গ্যাস ফাঁস ট্র্যাজেডিকে 'বিশ্বের বৃহত্তম শিল্প বিপর্যয় “বলে অভিহিত করেছিল। সরকার এবং সুপ্রিম কোর্ট উভয়ই অতীতে একমত হয়েছিল যে ভোপা-ইন ইউনিয়ন কার্বাইড ইন্ডিয়া লিমিটেডের (ইউসিল) প্ল্যান্টের মধ্যে” এমআইসি) এর মারাত্মক পালানোর পরে “এমআইসি) এর মারাত্মক পলায়নের পরে নিরীহ প্রাণহানির ক্ষতি ছিল,” ইন্দ্রিয়।

“মার্কিন-সদর দফতরের ইউনিয়ন কার্বাইড কর্পোরেশন (বর্তমানে ডাউ কেমিক্যালস কর্পোরেশনের অংশ) থেকে ক্ষতিপূরণ পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করার দীর্ঘ ইতিহাসের ইতিহাস ২০২৩ সালের জুলাইয়ে নিরাময়ের পিটিশনগুলির সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক বরখাস্তের সাথে শেষ হয়েছিল, যেখানে এটি স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল যে ক্ষতিগ্রস্থদের ক্ষতিপূরণ প্রদানের কোনও ঘাটতি কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব ছিল,”

সংস্থাগুলি বলেছে যে তাদের কাছে দেখানোর জন্য ডেটা রয়েছে যে বিষাক্ত গ্যাসের সংস্পর্শের ফলে ক্যান্সার এবং কিডনি ব্যর্থতায় ভুগছেন বেঁচে থাকা ব্যক্তিরা 'ছোটখাটো/অস্থায়ী আঘাত' বিভাগের অধীনে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছিল।

“এই সমস্ত মামলা স্থায়ী অক্ষমতা বিভাগ হিসাবে যুক্ত করা উচিত ছিল,” দলগুলি জমা দিয়েছিল।