দিল্লির রোহিণীতে পুরনো শত্রুতার জেরে 22 বছরের এক যুবকের ছুরিকাঘাতে মৃত্যু

[ad_1]

পুলিশ কর্তৃপক্ষ আইনের প্রাসঙ্গিক ধারায় মামলা দায়ের করেছে (প্রতিনিধিত্বমূলক)

নতুন দিল্লি:

সহিংসতার একটি মর্মান্তিক ঘটনায়, রোহিণীর সেক্টর 17-এর বাসিন্দা শক্তি নামে 22 বছর বয়সী এক ব্যক্তি পুরানো শত্রুতার জের ধরে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারিয়েছেন।

ঘটনাটি দিল্লির রোহিনীতে কেএনকে মার্গ থানার এখতিয়ারের মধ্যে ঘটেছে, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য।

খবরে বলা হয়েছে, হামলার পর আহত ব্যক্তিকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পুলিশ কর্তৃপক্ষ আইনের প্রাসঙ্গিক ধারায় একটি মামলা দায়ের করেছে এবং বিষয়টির তদন্ত শুরু করেছে। এ পর্যায়ে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজন তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্ত থেকে জানা যায় যে লোকটি এবং অভিযুক্ত অপরাধীদের মধ্যে শত্রুতার একটি ইতিহাস ছিল, যদিও উদ্দেশ্য এবং ছুরিকাঘাতের দিকে পরিচালিত পরিস্থিতির আশেপাশে নির্দিষ্ট বিবরণ এখনও তদন্তাধীন।

মর্মান্তিক ঘটনাটি স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে, এই ধরনের সহিংসতার বিরুদ্ধে বর্ধিত সতর্কতা এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে। কর্তৃপক্ষ প্রমাণ সংগ্রহের জন্য তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখে এবং ঘটনার সম্পূর্ণ ক্রম নিশ্চিত করে যা এই দুর্ভাগ্যজনক প্রাণহানির দিকে পরিচালিত করে।

11 জুলাই ভজনপুরা থানা এলাকা থেকে অনুরূপ একটি ঘটনা জানা গেছে, যেখানে ট্যুর এবং ট্রাভেল ব্যবসায় কর্মরত 28 বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছিল।

ঘটনাটি ঘটে যখন সুমিত নামে পরিচিত ওই ব্যক্তি একটি রাস্তায় বসে একদল ছেলের সঙ্গে কথা কাটাকাটি করছিলেন। বখাটেদের পর ছেলেরা ছুরি দিয়ে তাকে আক্রমণ করে।

উত্তর-পূর্ব দিল্লি পুলিশের ডিসিপি জয় টির্কি জানিয়েছেন, “ঘটনাটি ঘটেছে রাত সাড়ে ১১টায়। ওই ব্যক্তির নাম সুমিত, বয়স ২৮ বছর, তিনি ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতেন এবং তিনি একটি জিম চালাতেন৷ এলাকাটি ভজনপুর থানার অন্তর্গত।”

সুমিতের মুখে, গলায়, বুকে ও পেটে প্রায় ১৭টি ছুরিকাঘাতের ক্ষত রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে তাকে জেপিসি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, ওই ব্যক্তি মাদক বিক্রি করত এবং মাদক সরবরাহের জন্য আসামিদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছিল, কিন্তু মাদক সরবরাহ করেনি বা তাদের টাকা ফেরত দেয়নি।

(শিরোনাম ব্যতীত, এই গল্পটি NDTV কর্মীদের দ্বারা সম্পাদনা করা হয়নি এবং একটি সিন্ডিকেটেড ফিড থেকে প্রকাশিত হয়েছে।)

[ad_2]

oev">Source link