[ad_1]
রেলওয়ে মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব নয়াদিল্লি রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন করেছিলেন ভিড় ব্যবস্থাপনা পরিদর্শন করার জন্য এক সপ্তাহ পরে সকাল ৮ টা থেকে রাত ৯ টা থেকে রাত ৯ টা থেকে সকাল ৯ টা থেকে ১৮ জন যাত্রী নিহত এবং অনেককে আহত করার পরে।
রেলওয়ে মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব রবিবার ভিড় পরিচালনার ব্যবস্থাগুলি পর্যালোচনা করার জন্য নয়াদিল্লি রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন করেছেন, গত সপ্তাহে রাত ৮ টা থেকে ৯ টার মধ্যে ঘটে যাওয়া একটি স্ট্যাম্পেডের পরে, যার ফলে ১৮ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়েছিল এবং আরও অনেকের আহত হয়েছিল।
বৈষ্ণব বলেছিলেন যে নয়াদিল্লি রেলওয়ে স্টেশনে অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণ এবং ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। “যদি যাত্রীদের একটি সংরক্ষিত টিকিট থাকে তবে তারা সরাসরি স্টেশনের ভিতরে চলে যাবে। যাদের টিকিট নেই তাদের প্রথমে হোল্ডিং এরিয়াতে যাবে। তাদের সরাসরি হোল্ডিং এরিয়ায় নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে … অনিচ্ছাকৃত জন্য সমস্ত কাউন্টারগুলি প্রথম তল থেকে টিকিটগুলি সরানো হয়েছে, এবং হোল্ডিং অঞ্চলে কাউন্টারগুলি তৈরি করা হয়েছে যাতে কেবল যারা টিকিট কিনেছেন তারা স্টেশনে প্রবেশ করতে পারেন … এই বিশ্লেষণটি উত্তর রেলওয়ের যুদ্ধ কক্ষে করা হচ্ছে, “তিনি বলেছিলেন।
নয়াদিল্লি রেলওয়ে স্টেশনে ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য ট্রায়াল
শনিবার অনির্ভেসড যাত্রীদের একটি একক প্ল্যাটফর্মে সীমাবদ্ধ রেখে রেলওয়ে শনিবার নয়াদিল্লি রেলওয়ে স্টেশনে ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি বিচার চালিয়েছিল। অতিরিক্তভাবে, সমস্ত মহাকুম্ফ বিশেষ ট্রেনগুলি চাহিদার ভিত্তিতে এই মনোনীত প্ল্যাটফর্ম থেকে নির্ধারিত হবে।
রেলওয়ে মন্ত্রকের মতে, পুরো অনুশীলনটি পরামর্শের ভিত্তিতে এবং রেলওয়ে মন্ত্রীর অবিচ্ছিন্ন পর্যবেক্ষণের অধীনে, যিনি রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সতীশ কুমার এবং অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহায়তায় ছিলেন। তারা সকলেই নয়াদিল্লির রেল ভবনের যুদ্ধ কক্ষ থেকে বিচারের দিকে নজর রেখেছিল।
বৈষ্ণব নিউজ এজেন্সি পিটিআইকে বলেছিলেন যে অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলিতে উপচে পড়া ভিড় রোধ করতে এবং তাদের পরবর্তী যাত্রার জন্য ট্রেনগুলিতে ভক্তদের মসৃণ স্থানান্তর নিশ্চিত করতে এই বিচার সফল হয়েছিল।
“আমি পুরো পরীক্ষাটি নয়াদিল্লির রেল ভবানের যুদ্ধ কক্ষ থেকে রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যানের সাথে ব্যক্তিগতভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি। একদিকে, যখন প্রয়াগরাজ ব্যতীত অন্য গন্তব্যে ভ্রমণকারী উভয় সংরক্ষিত এবং অনারভেড যাত্রী উভয়ই স্বাচ্ছন্দ্যময় ও মসৃণ অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন অন্যদিকে, তাদের নিজ নিজ প্ল্যাটফর্মগুলিতে বোর্ডিং এবং ডি-বোর্ডিং করার, ভক্তদেরও তাদের থেকে কুম্ভ মেলায় একটি ঝামেলা মুক্ত, আরামদায়ক এবং নিরাপদ যাত্রা করেছিলেন মনোনীত প্ল্যাটফর্ম নম্বর 16, “বৈষ্ণব বলেছেন।
“উত্তর রেলওয়ের প্রবীণ কর্মকর্তারা স্থল পরিস্থিতি নির্ধারণের জন্য নয়াদিল্লি স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন এবং রেলওয়ে বোর্ডও তাদের সাথে যোগাযোগ রেখেছিল। এখন, অভিজ্ঞতাটি আমাদের এ জাতীয় সকলের জন্য বিশেষ ট্রেন পরিচালনার আরও ভাল পরিকল্পনায় সহায়তা করবে ভবিষ্যতে অনুষ্ঠানগুলি, “মন্ত্রী যোগ করেছেন।
অস্থায়ী যাত্রী হোল্ডিং অঞ্চল
কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে রেলওয়ে মন্ত্রক শনিবার বিচারের জন্য নির্বাচন করেছে কারণ আগের সপ্তাহে একই সময়ে স্লট চলাকালীন একটি স্ট্যাম্পড হয়েছিল, যার ফলে ১৮ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়েছিল এবং আরও অনেকের আহত হয়েছিল।
স্ট্যাম্পেডের খুব শীঘ্রই, স্টেশন অঞ্চলে একটি অস্থায়ী যাত্রী হোল্ডিং অঞ্চল নির্মিত হয়েছিল এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে প্রয়াগরাজের জন্য সমস্ত বিশেষ ট্রেন স্টেশনের একপাশ থেকে প্রথম প্ল্যাটফর্মের প্ল্যাটফর্ম নং 16 থেকে চলে যাবে।
“শনিবার, দুপুর আড়াইটার থেকে ১১.৩০ টা অবধি, আমরা প্রতি অর্ধ-ঘন্টা ধরে অনারভেড টিকিট বিক্রয় পর্যবেক্ষণ করেছি। আমরা লক্ষ্য করেছি যে 969 টি টিকিট রাত আড়াই থেকে বিকাল 3 টার মধ্যে বিক্রি হয়েছিল। এই সংখ্যাটি পরের 30 মিনিটে 466 এ নেমে দাঁড়িয়েছে এবং রাখা হয়েছে এবং রাখা হয়েছে সন্ধ্যা 7 টার মধ্যে 400 থেকে 1,100 এর মধ্যে ওঠানামা করে, এটি বাড়তে শুরু করে এবং 7 থেকে 7.30 এর মধ্যে 1,445 টিকিট বিক্রি হয়েছিল। রাত ৮.৩০ এবং রাত ৯ টা, “উত্তর রেলপথের সিপিআরও, হিমংশু উপাধ্যায় পিটিআইকে জানিয়েছেন।
“যখন আমরা অরক্ষিত টিকিট বিক্রয় পর্যবেক্ষণ করেছি, তখন আমরা ট্রেনগুলিও সময়সূচী রেখেছিলাম এবং যখন অনারক্ষিত যাত্রীদের সংখ্যা প্রায় ২,৫০০ এ পৌঁছেছিল They তাদেরকে হোল্ডিং এরিয়ায় অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল এবং কেবল একটি গেট থেকে প্ল্যাটফর্মের ১ 16 নম্বর প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল They তারা ছিল না। অন্য যে কোনও প্ল্যাটফর্মে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, “তিনি বলেছিলেন।
কর্মকর্তাদের মতে, রেলওয়ে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ভিড়কে বাড়িয়ে তুলে দুপুর আড়াইটার মধ্যে দুপুর আড়াইটার মধ্যে নয়াদিল্লি স্টেশন থেকে প্রয়াগরাজকে পাঁচটি অরক্ষিত (বিশেষ) ট্রেন পরিচালনা করেছিল। উপাধ্যায় বলেছেন, “ভারতীয় রেলপথ মহা কুম্ভ পরিদর্শনকারী তীর্থযাত্রীদের সুবিধাজনক ভ্রমণের বিকল্প সরবরাহ করার জন্য অবিচ্ছিন্ন প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।”
(এজেন্সিগুলির সাথে ইনপুট সহ)
[ad_2]
Source link